নামাজে আমরা সবাই অনেকে ভুল বা ফরয বাদ দেই।কারন আমদের সঠিক নিয়ম জানা থাকে না। তাই নামাজের সঠিক সহি হাদিস জেনে নিন।
-
মহান আল্লাহ বলেন : “আবশ্যি নামায অশ্লীল ও অসৎ কাজ থেকে বিরত রাখে”( সূরাঃ আনকাবূত :৪৫)
-
আবু হুরায়রা (রা) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছি : তোমরা ভেবে দেখ, তোমাদের কারোর দরজার সামনে দিয়ে একটি নদীথাকে এবং সে তাতে প্রতিদিন পাঁচ বার গোসল করে, তাহলে তার শরীরে কোনো ময়লা থাকে? সাহাবিগণ বললেন না, না, তার শরীরে কোনো ময়লা থাকবে না। তিনি বললেন : পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ এর এটিই হচ্ছে দৃষ্টান্ত। এ নামাজগুলির মাধ্যেমে আল্লাহ গুনাহসমূস মুছে ফেলেন দেন। [বুখারি ও মুসলিম হাদিসটি বর্ণনা করেছেন ]( রিয়াদুস সালেহীন,১০৪২)
-
জাবির (রা) থেকে বর্ণিত। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন : “আল্লাহুম্মা রব্বা হাযিহিদ্ দাওয়াতিত তাম্মাতে ওয়াস্-সালাতি কাইমাতে আতি মুহাম্মাদানিল ওয়াসীলাতা ওয়াল ফাদীলাতা, ওয়াবআসহু মাকামাম মাহমূদানিল্লাযী ওয়া আদতাহু” (হে আল্লাহ! এই পুর্ণাংগ আহবান ও প্রতিষ্ঠিত নামাযের প্রভু! মুহাম্মাদকে উসীলা ও শ্রেষ্ঠত্ব দান কর এবং তাঁকে তোমার ওয়াদাকৃত প্রশংসিত স্থানে পৌঁছাও), কিয়ামতের দিন তার শাফাআত করা আমার জন্য ওয়াজিব হয়ে গেল।[বুখারী হাদীসটি বর্ণনা করেছেন]
নামাজে আমরা সবাই অনেকে ভুল বা ফরয বাদ দেই।কারন আমদের সঠিক নিয়ম জানা থাকে না। তাই নামাজের সঠিক সহি হাদিস জেনে নিন।
-
মহান আল্লাহ বলেন : “আবশ্যি নামায অশ্লীল ও অসৎ কাজ থেকে বিরত রাখে”( সূরাঃ আনকাবূত :৪৫)
-
আবু হুরায়রা (রা) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছি : তোমরা ভেবে দেখ, তোমাদের কারোর দরজার সামনে দিয়ে একটি নদীথাকে এবং সে তাতে প্রতিদিন পাঁচ বার গোসল করে, তাহলে তার শরীরে কোনো ময়লা থাকে? সাহাবিগণ বললেন না, না, তার শরীরে কোনো ময়লা থাকবে না। তিনি বললেন : পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ এর এটিই হচ্ছে দৃষ্টান্ত। এ নামাজগুলির মাধ্যেমে আল্লাহ গুনাহসমূস মুছে ফেলেন দেন। [বুখারি ও মুসলিম হাদিসটি বর্ণনা করেছেন ]( রিয়াদুস সালেহীন,১০৪২)
-
জাবির (রা) থেকে বর্ণিত। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন : “আল্লাহুম্মা রব্বা হাযিহিদ্ দাওয়াতিত তাম্মাতে ওয়াস্-সালাতি কাইমাতে আতি মুহাম্মাদানিল ওয়াসীলাতা ওয়াল ফাদীলাতা, ওয়াবআসহু মাকামাম মাহমূদানিল্লাযী ওয়া আদতাহু” (হে আল্লাহ! এই পুর্ণাংগ আহবান ও প্রতিষ্ঠিত নামাযের প্রভু! মুহাম্মাদকে উসীলা ও শ্রেষ্ঠত্ব দান কর এবং তাঁকে তোমার ওয়াদাকৃত প্রশংসিত স্থানে পৌঁছাও), কিয়ামতের দিন তার শাফাআত করা আমার জন্য ওয়াজিব হয়ে গেল।[বুখারী হাদীসটি বর্ণনা করেছেন]